গত বছর বিভিন্ন দেশ থেকে ১৮ হাজার ৪শ’ বাংলাদেশী শ্রমিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তন্মধ্যে ১৭ হাজার ৮৩৪ জনেরই পাসপোর্ট না থাকায় আউট পাসের মাধ্যমে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। এদের প্রায় সবাই অবৈধ হিসেবে ধরা পড়ে জেল খাটার পর দেশে বাংলাদেশ মিশনের সহায়তায় বিমানে তুলে দেয়া হয়। এ প্রক্রিয়ায় সর্বাধিক শ্রমিক ফিরে এসেছে বাংলাদেশের বৃহত্তম শ্রমবাজার সৌদি আরব থেকে। বাংলাদেশী শ্রমিক ফেরতের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এ হিসাব সরকারি। এর বাইরেও আরও বহু কর্মী বিরূপ পরিস্থিতির মুখে ফিরে এসেছে। পাসপোর্টসহ যাদের ফেরত পাঠানো হয় তাদের অনেকেই স্বীকার করেন না যে তাদের জোরপূর্বক ফেরত পাঠানো হয়েছে।
কর্মী সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম শ্রমবাজার সৌদি আরব থেকে ২০১২ সালে ৭ হাজার ৬৬৪ জন বাংলাদেশী কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র ২৮ জনের পাসপোর্ট ছিল। বাকিদের আউটপাস দিয়ে বিমানে তুলে দেয়া হয়েছে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী গত বছর জানুয়ারি মাসে ১ হাজার ২১১ জন, ফেব্রুয়ারি মাসে ১০৫০ জন, মার্চ মাসে সর্বাধিক ১ হাজার ৫২৯ জন, এপ্রিল মাসে ১ হাজার ৮৩ জন, মে মাসে ১ হাজার ২৯৯ জন, জুন মাসে ৫৭৬ জন, জুলাই মাসে ২২৫ জন, আগস্ট মাসে ২৩১ জন, সেপ্টেম্বর মাসে ২৪৯ জন কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়। শেষ তিন মাসে যথাক্রমে ৬২, ৮১ ও ৫০ কর্মীকে ফেরত পাঠায়ে সৌদি সরকার।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে গত বছর ৫ হাজার ৬৩৫ কর্মীকে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে গত জানুয়ারি মাসে সর্বাধিক ১ হাজার ৫৯ জনকে বিমানে তুলে দেয়া হয়। মে মাসে আসে ৮৪১ জন। এপ্রিলে ৭৮২ জন।
সরকারি নথিভুক্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১২ সালে ১ হাজার ৫০৪ জন কর্মী ফেরত এসেছে মালয়েশিয়া থেকে। এদের মধ্যে মাত্র ৬ জনের কাছে বৈধ পাসপোর্ট ছিল। বাকিদের ফিরে আসতে হয় আউটপাস নিয়ে। মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ ওমান থেকে গত বছর ৭৮৪ জন জেল খেটে ফিরে আসে। কুয়েত থেকে আসে ১১০ জন। সিঙ্গাপুরে ধরা পড়ে দণ্ডভোগের পর ফিরে আসতে হয় ২০০ কর্মীকে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে ফিরে আসে ২ হাজার ৪৯১ জন বাংলাদেশী কর্মী। কেবল মে মাসেই একই প্রক্রিয়ায় ফিরে ৫৭৭ জন। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো সূত্র জানায়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে গত বছর ফিরে আসা মোট কর্মীর সংখ্যা কয়েক লাখ। ব্যুরোর কাছে কেবল তথ্য আছে যারা আটক হয়ে জেল খেটে বা বিভিন্ন দণ্ড ভোগ করে দূতাবাসের সহায়তায় ফিরে এসেছে তাদের।
কর্মী সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম শ্রমবাজার সৌদি আরব থেকে ২০১২ সালে ৭ হাজার ৬৬৪ জন বাংলাদেশী কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র ২৮ জনের পাসপোর্ট ছিল। বাকিদের আউটপাস দিয়ে বিমানে তুলে দেয়া হয়েছে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী গত বছর জানুয়ারি মাসে ১ হাজার ২১১ জন, ফেব্রুয়ারি মাসে ১০৫০ জন, মার্চ মাসে সর্বাধিক ১ হাজার ৫২৯ জন, এপ্রিল মাসে ১ হাজার ৮৩ জন, মে মাসে ১ হাজার ২৯৯ জন, জুন মাসে ৫৭৬ জন, জুলাই মাসে ২২৫ জন, আগস্ট মাসে ২৩১ জন, সেপ্টেম্বর মাসে ২৪৯ জন কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়। শেষ তিন মাসে যথাক্রমে ৬২, ৮১ ও ৫০ কর্মীকে ফেরত পাঠায়ে সৌদি সরকার।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে গত বছর ৫ হাজার ৬৩৫ কর্মীকে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে গত জানুয়ারি মাসে সর্বাধিক ১ হাজার ৫৯ জনকে বিমানে তুলে দেয়া হয়। মে মাসে আসে ৮৪১ জন। এপ্রিলে ৭৮২ জন।
সরকারি নথিভুক্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১২ সালে ১ হাজার ৫০৪ জন কর্মী ফেরত এসেছে মালয়েশিয়া থেকে। এদের মধ্যে মাত্র ৬ জনের কাছে বৈধ পাসপোর্ট ছিল। বাকিদের ফিরে আসতে হয় আউটপাস নিয়ে। মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ ওমান থেকে গত বছর ৭৮৪ জন জেল খেটে ফিরে আসে। কুয়েত থেকে আসে ১১০ জন। সিঙ্গাপুরে ধরা পড়ে দণ্ডভোগের পর ফিরে আসতে হয় ২০০ কর্মীকে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে ফিরে আসে ২ হাজার ৪৯১ জন বাংলাদেশী কর্মী। কেবল মে মাসেই একই প্রক্রিয়ায় ফিরে ৫৭৭ জন। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো সূত্র জানায়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে গত বছর ফিরে আসা মোট কর্মীর সংখ্যা কয়েক লাখ। ব্যুরোর কাছে কেবল তথ্য আছে যারা আটক হয়ে জেল খেটে বা বিভিন্ন দণ্ড ভোগ করে দূতাবাসের সহায়তায় ফিরে এসেছে তাদের।
No comments:
Post a Comment