পদ্মা সেতু সংক্রান্ত গোপন ডাইরিতে ঘুষের টাকার তথ্য : অন্ধকারে ছিলাম আলোর দেখা পেয়েছি : দুদক চেয়ারম্যান
ঢাকা টাইমস২৪ডটকম
|
পদ্মা সেতু প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে—এমন অভিযোগ ওঠার
পর সর্বপ্রথম কানাডিয়ান পুলিশ তদন্ত শুরু করে। তদন্তকালে কানাডায়
এসএনসি-লাভালিনের অফিস থেকে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজকর্ম সংক্রান্ত একটি
গোপন ডায়েরি জব্দ করে। ওই ডায়েরিতে ঘুষের টাকা দাবিসংক্রান্ত একটি তালিকা
পাওয়া যায়। ওই তালিকায় প্রথমেই লেখা হয়, ‘দাবি অনুযায়ী তাদের কিছু দিতে
হবে।’ পরে সিরিয়াল অনুযায়ী ক’জনের নাম লেখা হয়।
কানাডিয়ান নাগরিক রমেশের ডায়েরিতে দুর্নীতির তালিকায় প্রথমে সংক্ষিপ্তভাবে লেখা হয় তিন ব্যক্তির নাম। তারা হচ্ছেন—তত্কালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও পদ্মা সেতু প্রকল্পের সাবেক পরিচালক রফিকুল ইসলাম। এর পর সম্পূর্ণরূপে লেখা হয় সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী ও তার ভাই নিক্সন চৌধুরীর নাম। প্রথমে কানাডিয়ান পুলিশ তদন্তের কিছু তথ্য-উপাত্তসহ নামের তালিকাটি বিশ্বব্যাংকে পাঠায়। বিশ্বব্যাংক এরই মধ্যে ওই তালিকা দুদকে পাঠিয়েছে। এ তালিকার বাইরেও একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পায় কমিশন। প্রাথমিক অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তালিকায় উল্লেখ থাকা ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদও সম্পন্ন করেছে দুদক।
এ বিষয়ে সম্প্রতি দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আমরা এতদিন অন্ধকারে ছিলাম, আলোর দেখা পেয়েছি। এছাড়া আমাদের তদন্ত কর্মকর্তারা এরই মধ্যে পদ্মা প্রকল্পে দুর্নীতিতে জড়িতদের শনাক্ত করতে পেরেছে বলেও জানান তিনি। গোলাম রহমান বলেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হবে, তিনি যে-ই হন না কেন, তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তদন্ত প্রতিবেদন জমা হওয়ামাত্রই মামলা করা হবে বলেও জানান দুদক চেয়ারম্যান।
দুদক সূত্র জানায়, কানাডিয়ান পুলিশের জব্দ করা এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ শাহার ডায়েরিতে লিখে রাখা ঘুষের তালিকায় যে পাঁচজনের নাম পাওয়া গেছে, সে তালিকা অনুযায়ী তদন্ত শেষে মামলা দায়েরের সুপারিশসহ প্রতিবেদন তৈরির কাজ প্রায় শেষ করে এনেছে তদন্ত কমিটি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তারা কমিশনে প্রতিবেদন দেয়ামাত্রই এর সারসংক্ষেপ বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের কাছে পাঠানো হবে এবং এরপরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হবে।
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের তিন সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল ঢাকা সফর করে মসিউর ও আবুলসহ আরও ক’জনকে ফের জিজ্ঞাসাবাদের পরামর্শ দেয়। কেননা মসিউর পদ্মা সেতু প্রকল্পের ইন্টিগ্রিটি অ্যাডভাইজার ছিলেন। তিনি এ ঘটনা সম্পর্কে অবগত থাকতে পারেন বলে জানায় বিশ্বব্যাংক প্যানেল। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলটি কানাডিয়ান পুলিশের জব্দ করা ডায়েরির তথ্য অনুযায়ী তদন্তকাজ পরিচালনা করার জন্য দুদককে পরামর্শ দেয়। পাশাপাশি তদন্ত শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যেই বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়ার অনুরোধ জানায় এবং অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ামাত্রই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে বিচারের আওতায় নেয়ার পরামর্শ দেয়।
বিশ্বব্যাংকের পরামর্শের ভিত্তিতে মসিউরকে দুদকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে এসএনসি-লাভালিনের বাংলাদেশের সাব-এজেন্ট গোলাম মোস্তফার সঙ্গে রমেশের যোগাযোগ থাকতে পারে বলে তদন্ত কর্মকর্তাদের জানান মসিউর। এর পর গোলাম মোস্তফাকে দুদকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য পাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ পাঁচজনকে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে আবুল হোসেন ও আবুল হাসানকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে এসএনসি-লাভালিনকে পরামর্শক হিসেবে কাজ পাইয়ে দেয়ার বিনিময়ে যাদের ঘুষ দিতে হবে—এমন কিছু ব্যক্তির নামের তালিকা গত জুলাই মাসে দুদক হাতে পেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের তরফ থেকে দুদক চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো একটি চিঠির সঙ্গে ওই তালিকাটি পাঠানো হয়। তালিকায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ব্যক্তিদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি নাম সংক্ষেপে ও কয়েকটি নাম পূর্ণাঙ্গরূপে লেখা রয়েছে। সংক্ষেপে যাদের নাম লেখা রয়েছে, তারা সবাই পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
জানা গেছে, কানাডায় এসএনসি-লাভালিনের তত্কালীন কর্মকর্তা রমেশ শাহা (কানাডিয়ান নাগরিক) ওই তালিকা তৈরি করেছেন। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী কানাডায় রমেশ শাহা ও মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল সেদেশের পুলিশ। এ মুহূর্তে তারা জামিনে মুক্ত আছেন। অভিযোগটির সুষ্ঠু অনুসন্ধানের লক্ষ্যে অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে কানাডিয়ান পুলিশের তদন্ত রিপোর্টটি চেয়েছে দুদক। শিগগিরই এ তদন্ত রিপোর্টও আসছে বলে জানায় সংশ্লিষ্ট সূত্র।
দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক আবদুুল্লাহ আল জাহিদের নেতৃত্বে নতুনভাবে গঠিত চার সদস্যের অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির ঘটনায় প্রতিবেদন প্রণয়নের কাজ করছে। জানা গেছে, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ আগে জিজ্ঞাসাবাদ করা ২৯ জনকে দ্বিতীয় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির কাজও শুরু করেছে টিমটি। গত সপ্তাহ থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।
এর আগে দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদিন শিবলির নেতৃত্বে দু’সদস্যের তদন্ত টিম গত বছর সেপ্টেম্বরে সেতু ঠিকাদার ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে দুর্নীতির তদন্ত শুরু করে। তাদের প্রতিবেদন থেকে সৈয়দ আবুল হোসেনকে অব্যাহতি দেয়ায় বিশ্বব্যাংক নাখোশ হয়। বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউরকে ছুটিতে পাঠানো হয়।
কানাডিয়ান নাগরিক রমেশের ডায়েরিতে দুর্নীতির তালিকায় প্রথমে সংক্ষিপ্তভাবে লেখা হয় তিন ব্যক্তির নাম। তারা হচ্ছেন—তত্কালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও পদ্মা সেতু প্রকল্পের সাবেক পরিচালক রফিকুল ইসলাম। এর পর সম্পূর্ণরূপে লেখা হয় সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী ও তার ভাই নিক্সন চৌধুরীর নাম। প্রথমে কানাডিয়ান পুলিশ তদন্তের কিছু তথ্য-উপাত্তসহ নামের তালিকাটি বিশ্বব্যাংকে পাঠায়। বিশ্বব্যাংক এরই মধ্যে ওই তালিকা দুদকে পাঠিয়েছে। এ তালিকার বাইরেও একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পায় কমিশন। প্রাথমিক অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তালিকায় উল্লেখ থাকা ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদও সম্পন্ন করেছে দুদক।
এ বিষয়ে সম্প্রতি দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আমরা এতদিন অন্ধকারে ছিলাম, আলোর দেখা পেয়েছি। এছাড়া আমাদের তদন্ত কর্মকর্তারা এরই মধ্যে পদ্মা প্রকল্পে দুর্নীতিতে জড়িতদের শনাক্ত করতে পেরেছে বলেও জানান তিনি। গোলাম রহমান বলেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হবে, তিনি যে-ই হন না কেন, তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তদন্ত প্রতিবেদন জমা হওয়ামাত্রই মামলা করা হবে বলেও জানান দুদক চেয়ারম্যান।
দুদক সূত্র জানায়, কানাডিয়ান পুলিশের জব্দ করা এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ শাহার ডায়েরিতে লিখে রাখা ঘুষের তালিকায় যে পাঁচজনের নাম পাওয়া গেছে, সে তালিকা অনুযায়ী তদন্ত শেষে মামলা দায়েরের সুপারিশসহ প্রতিবেদন তৈরির কাজ প্রায় শেষ করে এনেছে তদন্ত কমিটি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তারা কমিশনে প্রতিবেদন দেয়ামাত্রই এর সারসংক্ষেপ বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের কাছে পাঠানো হবে এবং এরপরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হবে।
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের তিন সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল ঢাকা সফর করে মসিউর ও আবুলসহ আরও ক’জনকে ফের জিজ্ঞাসাবাদের পরামর্শ দেয়। কেননা মসিউর পদ্মা সেতু প্রকল্পের ইন্টিগ্রিটি অ্যাডভাইজার ছিলেন। তিনি এ ঘটনা সম্পর্কে অবগত থাকতে পারেন বলে জানায় বিশ্বব্যাংক প্যানেল। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলটি কানাডিয়ান পুলিশের জব্দ করা ডায়েরির তথ্য অনুযায়ী তদন্তকাজ পরিচালনা করার জন্য দুদককে পরামর্শ দেয়। পাশাপাশি তদন্ত শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যেই বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়ার অনুরোধ জানায় এবং অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ামাত্রই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে বিচারের আওতায় নেয়ার পরামর্শ দেয়।
বিশ্বব্যাংকের পরামর্শের ভিত্তিতে মসিউরকে দুদকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে এসএনসি-লাভালিনের বাংলাদেশের সাব-এজেন্ট গোলাম মোস্তফার সঙ্গে রমেশের যোগাযোগ থাকতে পারে বলে তদন্ত কর্মকর্তাদের জানান মসিউর। এর পর গোলাম মোস্তফাকে দুদকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য পাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ পাঁচজনকে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে আবুল হোসেন ও আবুল হাসানকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে এসএনসি-লাভালিনকে পরামর্শক হিসেবে কাজ পাইয়ে দেয়ার বিনিময়ে যাদের ঘুষ দিতে হবে—এমন কিছু ব্যক্তির নামের তালিকা গত জুলাই মাসে দুদক হাতে পেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের তরফ থেকে দুদক চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো একটি চিঠির সঙ্গে ওই তালিকাটি পাঠানো হয়। তালিকায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ব্যক্তিদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি নাম সংক্ষেপে ও কয়েকটি নাম পূর্ণাঙ্গরূপে লেখা রয়েছে। সংক্ষেপে যাদের নাম লেখা রয়েছে, তারা সবাই পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
জানা গেছে, কানাডায় এসএনসি-লাভালিনের তত্কালীন কর্মকর্তা রমেশ শাহা (কানাডিয়ান নাগরিক) ওই তালিকা তৈরি করেছেন। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী কানাডায় রমেশ শাহা ও মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল সেদেশের পুলিশ। এ মুহূর্তে তারা জামিনে মুক্ত আছেন। অভিযোগটির সুষ্ঠু অনুসন্ধানের লক্ষ্যে অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে কানাডিয়ান পুলিশের তদন্ত রিপোর্টটি চেয়েছে দুদক। শিগগিরই এ তদন্ত রিপোর্টও আসছে বলে জানায় সংশ্লিষ্ট সূত্র।
দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক আবদুুল্লাহ আল জাহিদের নেতৃত্বে নতুনভাবে গঠিত চার সদস্যের অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির ঘটনায় প্রতিবেদন প্রণয়নের কাজ করছে। জানা গেছে, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ আগে জিজ্ঞাসাবাদ করা ২৯ জনকে দ্বিতীয় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির কাজও শুরু করেছে টিমটি। গত সপ্তাহ থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।
এর আগে দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদিন শিবলির নেতৃত্বে দু’সদস্যের তদন্ত টিম গত বছর সেপ্টেম্বরে সেতু ঠিকাদার ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে দুর্নীতির তদন্ত শুরু করে। তাদের প্রতিবেদন থেকে সৈয়দ আবুল হোসেনকে অব্যাহতি দেয়ায় বিশ্বব্যাংক নাখোশ হয়। বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউরকে ছুটিতে পাঠানো হয়।
No comments:
Post a Comment