সন্তানসহ পার্লামেন্টে! সন্তানসহ পার্লামেন্টে! সন্তানসহ পার্লামেন্টে!সন্তানসহ পার্লামেন্টে!
বিশ্বজুড়ে নারী আজ অর্থনৈতিক আর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
পুরুষের সঙ্গে সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণও উল্লেখ করার মতো। তবে
নারীকে শুধু তার কর্মক্ষেত্র নয়, সামাল দিতে হয় ঘর-সংসারও। নারীর গৌরব আর স্বার্থকতার মানদণ্ড বিচার করা হয় সে কত ভালো একজন মা তা দিয়ে। এই মানদণ্ডে নিজেকে সফল করতে অনেক সময়
নারীকে বিসর্জন দিতে হয় নিজের ক্যারিয়ারও। আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের নারীদের কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার অন্যতম কারণ এটি।
কর্মজীবী নারীর প্রথম ও প্রধান দুশ্চিন্তা কর্মক্ষেত্রে আসার আগে নিজের
সন্তানকে কার কাছে রেখে আসবেন তা নিয়ে। আর এ চিন্তা থেকে অনেক মা নিজের
স্বপ্নের ক্যারিয়ারও বিসর্জন দেন। তবে সমস্যাটি শুধু আমাদের মতো
উন্নয়নশীল দেশের মায়েদেরই নয়,বিশ্ব জুড়েই এ চিত্র একরকম। যেমনটা
দেখা গেল ইউরোপীয় পার্লামেন্টে। মায়ের সুবাদে মাত্র ছয় সপ্তাহ বয়সেই
সেখানে অংশগ্রহণের সুযোগ পেল ভিক্টোরিয়া। ইতালিয়ান মা লিসিয়া রনজুলি্লর
কোলে চড়ে পার্লামেন্টে আসে ভিক্টোরিয়া। বর্তমানে ভিক্টোরিয়ার বয়স দুই
বছর তিন মাস। আর ছোট্ট ভিক্টোরিয়া এখন শুধু মায়ের সঙ্গে এসে বসেই
থাকে না, সিদ্ধান্ত গ্রহণেও অংশগ্রহণ করে। পার্লামেন্টে কোনো বিল উত্থাপনের
সময় মায়ের সঙ্গে হাত তুলে সমর্থনও জানায় ভিক্টোরিয়া। তার মা ইতালি
সরকারের পরিবেশ, স্বাস্থ্য এবং খাদ্য নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়ের
দায়িত্বপ্রাপ্ত পার্লামেন্ট সদস্য।
|
|
|
|
No comments:
Post a Comment