রাজধানীর মগবাজারে ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করা ২০ নারীকে অবিলম্বে সম্মানের সঙ্গে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মনিরুজ্জামান মিঞাসহ বিএনপি ও জামায়াতপন্থী বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, সাংবাদিক নেতা ও সাংসদেরা।
গতকাল সোমবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘জাতীয় নারী সংহতি’ নামের একটি সংগঠন আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এ দাবি জানান। ১৭ ডিসেম্বর মগবাজারে ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কার্যালয় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মনিরুজ্জামান মিঞা আটক নারীদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ‘আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের মুক্তি দিন। নইলে এ জন্য কঠোর আন্দোলন করা হবে।’
বিএনপির সাবেক সাংসদ ফেরদৌস আক্তার ওয়াহিদার সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নুল আবেদীন, দৈনিক নয়াদিগন্ত-এর সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজের একাংশ) সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, সাংসদ শাম্মী আক্তার ও আসিফা আশরাফি, সাবিকুন নাহার, তাহমিনা আক্তার, মমতাজ মান্নান প্রমুখ।
আলোচকেরা দাবি করেন, রিমান্ডের নামে আটক নারীদের চুলের খোঁপা ধরে টানা-হ্যাঁচড়া করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রসূতি এক নারীকে আট তলা পর্যন্ত সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করানো হয়। তাঁরা বলেন, শীর্ষসন্ত্রাসী বিকাশকে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে মুক্তি দেওয়া হয়, অথচ এসব ‘ভালো’ নারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয় না।
গতকাল সোমবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘জাতীয় নারী সংহতি’ নামের একটি সংগঠন আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এ দাবি জানান। ১৭ ডিসেম্বর মগবাজারে ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কার্যালয় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মনিরুজ্জামান মিঞা আটক নারীদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ‘আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের মুক্তি দিন। নইলে এ জন্য কঠোর আন্দোলন করা হবে।’
বিএনপির সাবেক সাংসদ ফেরদৌস আক্তার ওয়াহিদার সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নুল আবেদীন, দৈনিক নয়াদিগন্ত-এর সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজের একাংশ) সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, সাংসদ শাম্মী আক্তার ও আসিফা আশরাফি, সাবিকুন নাহার, তাহমিনা আক্তার, মমতাজ মান্নান প্রমুখ।
আলোচকেরা দাবি করেন, রিমান্ডের নামে আটক নারীদের চুলের খোঁপা ধরে টানা-হ্যাঁচড়া করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রসূতি এক নারীকে আট তলা পর্যন্ত সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করানো হয়। তাঁরা বলেন, শীর্ষসন্ত্রাসী বিকাশকে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে মুক্তি দেওয়া হয়, অথচ এসব ‘ভালো’ নারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয় না।
No comments:
Post a Comment